|| বাংলার নবাবের ওয়েবসাইটে স্বাগতম ||
আমি রুষে উঠে যবে ছুটি মহাকাশ ছাপিয়া | ভয়ে সপ্ত নরক হাবিয়া দোজখ নিভে নিভে যায় কাঁপিয়া।

জাস্ট ফান

এক ইঞ্জিনিয়ার কিছুতেই চাকরি পেল না তখন সে একটা ক্লিনিক খুলল আর
বাইরে লিখে দিল “৩০০ টাকায় যে কোন রোগের চিকিৎসা করান চিকিৎসা না হলে এক হাজার টাকা ফেরৎ“..
এক ডাক্তার ভাবল এক হাজার টাকা রোজগার করার একটা দারুণ সুযোগ.....
সে সেই ক্লিনিকে গেল আর বলল “আমি কোন কিছু খেলে তাতে কোন স্বাদ
পাইনা ।“
ইঞ্জিনিয়ার নিজের নার্সকে বলল,“২২ নাম্বার বক্স থেকে ওষুধ বার কর আর ৩
ফোটা খাইয়ে দাও ।“ নার্স খাইয়ে দিল ।
রুগী (ডাক্তার) – “আরে, এটা তো পেট্রোল ।“
ইঞ্জিনিয়ার – “Congratulation..... দেখলেন তো আমাদের ক্লিনিকের যাদু ।আপনি টেস্ট পেয়ে গেছেন জিভে। এবার আমাকে আমার ৩০০টাকা ফী টা দিয়ে দিন ।“
কিন্তু ডাক্তার ভীষণ চতুর । ভাবল, একে টাইট করতে হবে আর পয়সাটাও উসুল করতে হবে । তাইআবার কিছুদিন পর সে সেই ক্লিনিকে এল ।
ডাক্তার – “সাহেব, আমার মেমরী কমে গেছে । কিছুই মনে থাকেনা ।“
ইঞ্জিনিয়ার – “নার্স, এনাকে সেই ২২ নাম্বার বক্সথেকে ৩ ফোটা দাও ।“
রূগী (ডাক্তার) – “কিন্তু স্যার, ওটা তো স্বাদ ফিরে পাওয়ার ওষুধ ।“
ইঞ্জিনিয়ার – “দেখলেন তো ওষুধ খাওয়ার আগেই আপনার মেমরী ফিরে এসেছে ।
দিন , আমার ৩০০ টাকা ।“
এবার ডাক্তার বেশ রেগেই বাড়ি গেল আর আবার কিছুদিন পর ক্লিনিকে এসে বলল,
“স্যার । আমার দৃষ্টিশক্তি একেবারেই কমে গেছে । সবই খুব ঝাপসা দেখছি ।“
ইঞ্জিনিয়ার – “এর কোন ওষুধ আমার কাছে নেই । এই নিন, আপনার ১০০০ টাকা ।“
রুগী (ডাক্তার) – “কিন্তু এটা তো ৫০০ টাকার নোট ।“
ইঞ্জিনিয়ার – “দেখুন, আপনার দৃষ্টিও ফেরৎ এসে গেছে । দিন আমার ৩০০ টাকা ।
ডিগ্রি নয়, মেধাটাই আসল......
sssssssss

-----------------------------------------