অলসতার চরম সীমা অতিক্রম করেছি। আজ ঘুম থেকে উঠেছি সকাল দশটায়। শরীরটা ম্যাজম্যাজ করছে। সকালে দেরী করে ঘুম থেকে উঠলে দিনটা ভালো যায় না। জেনেও কেন যেন দেরী করে ঘুম থেকে উঠতে ইচ্ছা করে। অলসতার এর উপরে আর কোন সীমা আছে বলে
আমার জানা নেই।
ভাবছি আবার একটু ব্যাস্ত হয়ে পড়বো। কিন্তু কী নিয়ে ব্যস্ত হবো? গান শুনতে ভালো লাগে। কিন্তু এত অলস হয়েছি যে প্লে লিস্ট সিলেক্ট করতে মন চায় না। বাংলায় একটা বাগধারা আছে, গোঁফ-খেজুরে। সেদিন এই বাগধারার অর্থটা পড়েছিলাম- গোঁফে খেজুর পড়ে থাকলেও খায়না যে। আমার অলসতা তাকেও হার মানায়। কম্পুখানায় নতুন কোন গানের কালেকশানও নেই। এখানেও অলসতা। নতুন গানগুলো যে ডাউনলোড করবো বা কারো কাছ থেকে নিয়ে আসবো অলসতার কারণে তাও করা হয়ে ওঠেনা।
সবথেকে হাস্যকর বিষয় হলো যে ঈদানীং অলসতার কারণে ভাত খেতেও মন চায় না। এটার একটা ভালো দিকও আছে বলে মনে হয়। আমার যা তবিয়ৎ, তাতে না খেয়ে থাকলে যদি কিছুটা উপকার হয়। মাঝে মাঝে ভাবি, ঈশ! আল্লাহ তায়ালা যদি অলসদের জন্য একটা নতুন ভুবন তৈরি করে দিত যেখানে শুধু অলসরা বসবাস করবে, তাহলে কতই না ভালো হতো!
সকল অলস মিলে একটা জগতে বসবাস। কেউ সেখানে কাজ করবেনা। সারাদিন শুধু খাবে আর ঘুমাবে। অলসতা আর অলসতা। বাহ! কি দারুণ। কিন্তু এই দারুণটা আর কতদিন থাকতো। খাবারের ব্যবস্থা করতেও তো কাজ করা প্রয়োজন। কি জানি, মাথার সব চিন্তা আওলাইয়া যাচ্ছে। তবে শেষ করার আগে একখান ভালো কথা কয়ে যাই। আজ জেনেছি, নির্দিষ্ট সীমা থেকে কম বা বেশী তরঙ্গ দৈর্ঘ হলে সেই আলোক মানুষের দৃষ্টিগোচর হয়না। কিন্তু সেই আলোকরশ্মি গোচরীভুত আলোকের থেকে বেশি শক্তিশালী। যেমনঃ গামা রশ্মি, আলফা রশ্মি ইত্যাদি। শব্দের বেলায়ও একই কথা প্রযোজ্য। শ্রাব্যতা-সীমার বাইরে আল্ট্রাসোনিক বা সুপারসনিক সাউন্ড আমরা শুনতে পাই না। কিন্তু এই শব্দতরঙ্গকে কাজে লাগিয়ে চলাফেরার কাজ চালিয়ে নেয় বাদুড়।
অতএব, একথা বলা যায় যে, যা আমাদের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য নয় তার ক্ষমতা যা আমাদের ইন্দ্যিয়গ্রাহ্য তার ক্ষমতা থেকে অনেক বেশি। এক কথায়, যার ক্ষমতা যত বেশি তা তত বেশি মানুষের ইন্দ্রিয়গাহ্যতার বাইরে। অতএব, যেই মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের সহ এই পুরো বিশ্ববহ্মান্ডকে নিয়ন্ত্রণ করছেন তিনি তো সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। সুতরাং, তাকে আমরা দেখতে পাবোনা সেটাই তো স্বাভাবিক।
বাহ! চমৎকার তো। আমরা যে আল্লাহ তায়ালাকে দেখতে পাইনা, তা বিজ্ঞানসম্মত। বিজ্ঞান না জেনে আমরা আবালের মত কত প্রশ্ন করে থাকি!
ভাবছি আবার একটু ব্যাস্ত হয়ে পড়বো। কিন্তু কী নিয়ে ব্যস্ত হবো? গান শুনতে ভালো লাগে। কিন্তু এত অলস হয়েছি যে প্লে লিস্ট সিলেক্ট করতে মন চায় না। বাংলায় একটা বাগধারা আছে, গোঁফ-খেজুরে। সেদিন এই বাগধারার অর্থটা পড়েছিলাম- গোঁফে খেজুর পড়ে থাকলেও খায়না যে। আমার অলসতা তাকেও হার মানায়। কম্পুখানায় নতুন কোন গানের কালেকশানও নেই। এখানেও অলসতা। নতুন গানগুলো যে ডাউনলোড করবো বা কারো কাছ থেকে নিয়ে আসবো অলসতার কারণে তাও করা হয়ে ওঠেনা।
সবথেকে হাস্যকর বিষয় হলো যে ঈদানীং অলসতার কারণে ভাত খেতেও মন চায় না। এটার একটা ভালো দিকও আছে বলে মনে হয়। আমার যা তবিয়ৎ, তাতে না খেয়ে থাকলে যদি কিছুটা উপকার হয়। মাঝে মাঝে ভাবি, ঈশ! আল্লাহ তায়ালা যদি অলসদের জন্য একটা নতুন ভুবন তৈরি করে দিত যেখানে শুধু অলসরা বসবাস করবে, তাহলে কতই না ভালো হতো!
সকল অলস মিলে একটা জগতে বসবাস। কেউ সেখানে কাজ করবেনা। সারাদিন শুধু খাবে আর ঘুমাবে। অলসতা আর অলসতা। বাহ! কি দারুণ। কিন্তু এই দারুণটা আর কতদিন থাকতো। খাবারের ব্যবস্থা করতেও তো কাজ করা প্রয়োজন। কি জানি, মাথার সব চিন্তা আওলাইয়া যাচ্ছে। তবে শেষ করার আগে একখান ভালো কথা কয়ে যাই। আজ জেনেছি, নির্দিষ্ট সীমা থেকে কম বা বেশী তরঙ্গ দৈর্ঘ হলে সেই আলোক মানুষের দৃষ্টিগোচর হয়না। কিন্তু সেই আলোকরশ্মি গোচরীভুত আলোকের থেকে বেশি শক্তিশালী। যেমনঃ গামা রশ্মি, আলফা রশ্মি ইত্যাদি। শব্দের বেলায়ও একই কথা প্রযোজ্য। শ্রাব্যতা-সীমার বাইরে আল্ট্রাসোনিক বা সুপারসনিক সাউন্ড আমরা শুনতে পাই না। কিন্তু এই শব্দতরঙ্গকে কাজে লাগিয়ে চলাফেরার কাজ চালিয়ে নেয় বাদুড়।
অতএব, একথা বলা যায় যে, যা আমাদের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য নয় তার ক্ষমতা যা আমাদের ইন্দ্যিয়গ্রাহ্য তার ক্ষমতা থেকে অনেক বেশি। এক কথায়, যার ক্ষমতা যত বেশি তা তত বেশি মানুষের ইন্দ্রিয়গাহ্যতার বাইরে। অতএব, যেই মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের সহ এই পুরো বিশ্ববহ্মান্ডকে নিয়ন্ত্রণ করছেন তিনি তো সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। সুতরাং, তাকে আমরা দেখতে পাবোনা সেটাই তো স্বাভাবিক।
বাহ! চমৎকার তো। আমরা যে আল্লাহ তায়ালাকে দেখতে পাইনা, তা বিজ্ঞানসম্মত। বিজ্ঞান না জেনে আমরা আবালের মত কত প্রশ্ন করে থাকি!