|| বাংলার নবাবের ওয়েবসাইটে স্বাগতম ||
আমি রুষে উঠে যবে ছুটি মহাকাশ ছাপিয়া | ভয়ে সপ্ত নরক হাবিয়া দোজখ নিভে নিভে যায় কাঁপিয়া।

রবিবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১২

এই তাহলে ইভিএম রহস্য!!!


বিষেশজ্ঞ ফলাফল অনুযায়ী, নির্বাচনের ফলাফল সহজেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন [EVM] ব্যবহারের দ্বারা manipulate করা যাবে। কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন কিভাবে অপরাধীদের একটি EVM হ্যাক করতে পারে এবং অনিষ্টকারী প্রোগ্রামিং দ্বারা কিভাবে ভোট 'চুরি' করা যেতে পারে। ক্যালিফোর্নিয়া, সান দিয়েগো, মিশিগান এবং প্রিন্সটন এর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞানীদের একটি দল 'রিটার্ণ-ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং' নামের একটি অপারেশান চালিয়েছিলেন ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন এর বিপরীতে এটার রেজাল্ট পাল্টে দিতে। বিশেষজ্ঞরা ভিডিও দ্বারা দেখিয়েছেন কিভাবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ফলাফল সহজে hackers দ্বারা manipulateকরা যায়। 

২০১০ সালে ভারতীয় জনতা পার্টির ডঃ সুব্রামানিয়াম স্বামী ভারতের নির্বাচন কমিশনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, "EVM কে সহজে একটি রাজনৈতিক দলের আনুকূল্যে rigged করা যায়।"


জনশ্রুতি আছে, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী Hackerদের Hire করেছিলেন ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন হ্যাক করার জন্য, এতে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস জাতীয় নির্বাচনে বিপুল বিজয় অর্জন করে। ২০১০ সাল থেকে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী একটি গ্রুপ ভারতের কুখ্যাত EVM hackerদের সঙ্গে সক্রিয় যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে বাংলাদেশের নির্বাচনে প্রভাব রাখার জন্য।