বিষেশজ্ঞ
ফলাফল অনুযায়ী,
নির্বাচনের
ফলাফল সহজেই ইলেকট্রনিক ভোটিং
মেশিন [EVM]
ব্যবহারের
দ্বারা manipulate
করা
যাবে।
কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন
কিভাবে অপরাধীদের একটি EVM
হ্যাক
করতে পারে এবং অনিষ্টকারী
প্রোগ্রামিং দ্বারা কিভাবে
ভোট 'চুরি'
করা
যেতে পারে। ক্যালিফোর্নিয়া,
সান
দিয়েগো,
মিশিগান
এবং প্রিন্সটন এর বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে বিজ্ঞানীদের একটি দল
'রিটার্ণ-ওরিয়েন্টেড
প্রোগ্রামিং'
নামের
একটি
অপারেশান চালিয়েছিলেন ইলেকট্রনিক
ভোটিং মেশিন এর বিপরীতে এটার
রেজাল্ট পাল্টে দিতে।
বিশেষজ্ঞরা
ভিডিও দ্বারা দেখিয়েছেন কিভাবে
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ফলাফল
সহজে hackers
দ্বারা
manipulateকরা
যায়।
২০১০
সালে
ভারতীয় জনতা পার্টির
ডঃ
সুব্রামানিয়াম
স্বামী
ভারতের নির্বাচন কমিশনের
উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন,
"EVM কে
সহজে
একটি রাজনৈতিক দলের আনুকূল্যে
rigged
করা
যায়।"
জনশ্রুতি
আছে,
ভারতীয়
জাতীয় কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া
গান্ধী Hackerদের
Hire
করেছিলেন
ইলেকট্রনিক
ভোটিং মেশিন হ্যাক করার জন্য,
এতে
ভারতীয়
জাতীয় কংগ্রেস জাতীয় নির্বাচনে
বিপুল বিজয় অর্জন করে।
২০১০ সাল থেকে,
বাংলাদেশ
আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী
একটি গ্রুপ
ভারতের কুখ্যাত EVM
hackerদের
সঙ্গে
সক্রিয় যোগাযোগ রক্ষা করে
চলেছে বাংলাদেশের নির্বাচনে
প্রভাব রাখার জন্য।