ঘটনা যদি তাইই হয়, তাহলে তো বলায় যায় যে, শর্ষের ভিতরই ভুত। আগের পোষ্টে লিখেছিলাম, এটা হ্যাকিং নয়, চুরি। এখনও পর্যন্ত কিছু প্রমানিত নয়, তবে ঘটনা যেদিকে যাচ্ছে, তাতে অনেকটা পষ্ট যে, বাংলাদেশ ব্যাংকের হাত রয়েছে। সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বা স্পষ্ট করে বলতে গেলে অভ্যন্তরীণ সহযোগিতা ছাড়া এত বড় ব্যাংক ডাকাতি নেক্সট টু ইম্পসিবল।
প্রশ্ন হলো, অভ্যন্তরীণ সহযোগিতা থাকুক বা না থাকুক, বাংলাদেশ ব্যাংক কি কোনভাবে দায় এড়াতে পারে????? রাজকোষ সংরক্ষণের দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকেরই। তায়, এই কোষাগার হতে অর্থ খোয়া গেলেই তা বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘাড়েই বর্তায়।
এখন দেখা যাক, অর্থ ফিরিয়ে আনার বিষয়ে কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করে সরকার। আংরেজিতে একটা প্রবাদ আছে, 'টু সেট আ থিফ, টু ক্যাচ আ থিফ'। আইটি তদারকি'র দায়িত্ব যাদের হাতে, তাদেরকে দিয়ে কি হারানো অর্থ ফেরত পাওয়া সম্ভব???